একান্ত আপন
মাস্কাট এ এখন বেশ একটা শীতের আমেজ।তবে এ বছর ওয়েদার টাও যেন করনার সঙ্গে রয়েছে মানে গরম সেরকম পড়লই না।এই রকম ওয়েদার এ একদিন খুব খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে হলো।আমার ছেলে আবার নিরামিষ একদম খেতে চায় না তাই কি করবো ভাবছি যাতে আমার সাধ ও পূর্ণ হবে আবার ছেলেও খুশি হবে! তো আমি সেদিন বানিয়ে ফেললাম কিমার খিচুড়ি যা খেতে হয়েছিল অপূর্ব।
উপকরণ
কিমা ২৫০গ্রাম
পেঁয়াজ ২ বড়ো
রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ
আদাবাটা ১ টেবিল চামচ
টমেটো ১ বড়ো
সাদা তেল ৪ টেবিল চামচ
মুগ ডাল ১ কাপ
মুসুর ডাল ২ টেবিল চামচ
গরমমশলা ১টেবিল চামচ
ঘি ২ টেবিল চামচ
সরষে তেল পরিমাণ মত
গোবিন্দ ভোগ চাল ১ কাপ
তেজপাতা
হলুদ ২ টেবিল চামচ
লঙ্কা ২ টেবিল চামচ
নুন স্বাদমতো
চিনি স্বাদমতো
প্রথমে তেল গরম করতে হবে।তেল গরম হলে তাতে তেজপাতা ফোড়ন দিয়ে কুচিয়ে কেটে রাখা পেঁয়াজ দিয়ে ভালো করে নাড়াচাড়া করে নিতে হবে।তারপর দিতে হবে কুচিয়ে রাখা টমেটো আর আদা রসুন বাটা ।এবার স্বাদমতো চিনি দিয়ে ভালো করে কসতে হবে।তারপর দিতে হবে কিমা আর ডালগুলো।একটু মিশিয়ে নিয়ে গুঁড়ো মশলাগুলো দিয়ে আবারো খুব ভালো করে কসতে হবে।সুন্দর গন্ধবেরোলে দিতে হবে চাল।চাল কিন্তু খুব ভালো করে ধুয়ে নিয়ে তবেই দিতে হবে।চাল দিয়ে এবার পরিমাণ মত জল দিয়ে দিতে হবে যাতে মাংস আর চাল ভালো ভাবে সেদ্ধ হোয়ে যায়। সেদ্ধ হলে ঘি আর গরম মশলা দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।আমি রান্নাটা কুকার এ করে ছিলাম,চারটে সিটি তেই খিচুড়ি রেডি হয়ে গিয়েছিল।পাঁপড় দিয়ে সার্ভ করলেই জমে যাবে কিমা খিচুড়ি।
*খিচুড়ি টা গোবিন্দ ভোগ চালেই করতে হবে নাহলে স্বাদের অনেক তফাৎ হবে।
*আমরা আলু ভালোবাসি তাই খিচুড়ি তে আলু দিয়েছিলাম ,চাইলে স্কিপ ও করা যেতে পারে।

বাঃ বাঃ খুব ভালো। চেটে পুঁটে খা।দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে।
উত্তরমুছুনচেটে পুটে খা ।
উত্তরমুছুন