একান্ত আপন
ভাইরাসের বুদ্ধি
বিজ্ঞানীরা যেখানে কনফিউজ যে ভাইরাস লিভিং না নন লিভিং সেখানে আমার মনেও একটা প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে যে এটার এত ব্রেইন কোথা থেকে এলো। কারণ চোখের সামনেই এমন জিনিস করতে দেখলাম যে আমি না ভেবে থাকতে পারলাম না।আমি দুটো উদাহরণ দিচ্ছি যা পড়ে হয় তো আপনাদের ও মনে হবে যে হ্যাঁ ভাইরাস এর শয়তানি বুদ্ধির প্রশংসা করতেই হবে ।
১ - মাস্কাট এ যখন এলো তখ এখানে উইন্টার মানে পিক টুরিস্ট আসার টাইম।আর অনেক দেশের মতো এখানকার ও অনেক টাই টুরিজম থেকে আয় হয়।ব্যাস! আর কি সর্বনাশ হতে আর দেরি হলো না,সব বন্ধ হয়ে গেলো।
২- জুন জুলাই মাস আবার মাস্কাট এ খুব গরম থাকে বলে টুরিস্ট আসে না ঠিক ই কিন্তু ওমানে সালালাহ বলে একটা জায়গা আছে যেখানে আবার এই সময় টা টুরিস্ট সিজন।মাস্কাট থেকে ৯৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গা টা তে এই টাইম এ বর্ষা আসে যাকে এখানকার ভাষায় খারিফ সিজন বলে।অন্য অনেক গালফ কান্ট্রি থেকেও এই সময় টুরিস্ট আসে সুন্দরী সলালাহ র কাছে।আমরাও গেছি,সত্যি কি যে সুন্দর লাগে মরুভূমির দেশে বর্ষা এলে কি বলবো! সমস্ত পাহাড়গুলো সবুজ এ সবুজ ,আর তার থেকে নেমে আসছে ঝর্না যেগুলো শুধু এই সময় তেই চাক্ষুষ করা সম্ভব হয়।তো এমন একটা সুন্দর অপার্থিব জায়গায় এখন তিনি বেড়াচ্ছেন,অতএব বাকি সবার প্রবেশ নিষেধ।তার মানে কি দাঁড়ালো salalah র ও সর্বনাশ করলো এমন একজন আগন্তুক এসে।
তাহলে প্রমাণ তো হলোই যে এই অজানা আগন্তুক এর কি প্রচন্ড বুদ্ধি,যে জানে কোথায় কখন গেলে সেখানকার সর্বনাশ করা যায়।
** Salalah ( জেম অফ ওমান) নিয়ে পরে নিশ্চয় জানাবো ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন